নড়াইল লোহাগড়া উপজেলার দিঘলিয়া ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা (নায়েব) সৈয়দ মুস্তাফিজর রহমানের বিরুদ্ধে ঘুষ, দূর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ উঠেছে।

তার বিভিন্ন রকম অনিয়ম দূর্ণীতির বিরুদ্ধে এলাকাবাসি মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। যানা গেছে , চাকুরী জীবনে তিনি যেখানে গিয়েছেন সেখান থেকেই ঝাটা নাথি খেয়েছেন। ইতি পূর্বে সদরের মুলিয়া ইউনিয়নে দ্বায়িত্বে থাকা কালীন সময়ে তার বিভিন্ন রকম যুষ দূর্নীতির কারনে মুলিয়া ইউনিয়ন বাসী তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করে মুলিয়া থেকে বিতারিত করেন। একের পর এক তার বিরুদ্ধে অভিযোগ হলে ও প্রশাসনের এক উর্ধতন কর্মকর্তাকে নগত নারায়ণে তুষ্ট করে বহাল তবিয়তে রয়েছেন তিনি। ঘূষ দূর্নীতির টাকায় সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সৈয়দ মুস্তাফিজর। একের পর এক অভিযোগ হলে ও তার স্বভাবের কোন পরিবর্তন হয়নি।

সম্প্রতি সময়ে লোহাগড়া উপজেলার দিঘলিয়া ইউনিয়নে যোগদানের পর থেকেই শুরু হয়েছে তার ঘুষ দূর্নীতির কর্মকাণ্ড। দিঘলিয়া ভূমি অফিসে দালাল নিয়োগ দিয়ে গ্রামের সহজ সরল মানুষকে প্রতারিত করে হাতিয়ে নিয়েছে মোটা অংকের টাকা । কেউ কিছু বললে তাকে মিথ্যা মামলা দেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে । ৭ হাজার টাকার খাজনা নিয়ে ৩ হাজার টাকার রশিদ প্রদান করছে। টাকা কম দিলে বাড়িতে গিয়ে মাল ক্রোপ করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

ইউনিয়নের লুটিয়া গ্রামের কৌতুক কাজী বলেন, আমার
নিকট হতে ৪২ শতক জমির খাজনা বাবদ ৭ হাজার টাকা নিয়ে ৩ হাজর টাকার রশিদ প্রদান করছে। মুস্তাফিজুরের এহেন অনিয়মের বিরুদ্ধে দিঘলিয়া ভূমি অফিসে এলাকাবাসী বিক্ষোভ, মিছিল, মানববন্ধন করেছেন।

এ বিষয়ে দিঘদিয়া ইউনিয়ন ভূৃমি কর্মকর্তা সৈয়দ মুস্তাফিজুর বলেন , দিঘলিয়া ইউনিয়নের মানুষ অনেক ধনী। এদের কাছ থেকে একটু টাকা নিলে কি হয়? এলাকাবাসী যা করবে করুক। আমি এখান থেকে চলে যেতে চাই। নড়াইল থেকে আসতে আমার অনেক কষ্ট হয়।

লোহাগড়া উপজেলা সহকারী কমিশার (এ সি লেন্ড) রাখী ব্যানার্জী বলেন, সৈয়দ মুস্তাফিজর বিরুদ্ধে দূর্নীতি অনিয়মের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি । তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে